পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রম্যঃ মাছির সাথে সাক্ষাতকার

-হাসানুল করিম সাংবাদিকঃ আপনি কেমন আছেন ? মাছি -পঁচা খাবারের দুর্গন্ধে খুব ভালই আছি। সাংবাদিক- আপনার প্রিয় খাবার কি ? মাছি- বাসি খাবার সাংবাদিক- আপনারা যে খাবারে রোগ জীবানু ছড়ান এটাতো মানুষের জন্য ক্ষতিকর। মাছি- ক্ষতির কি দেখলেন সবই তো মানুষের জন্য লাভ। সাংবাদিক- কিভাবে ? মাছি- ধরুন মানুষ রোগ জীবানু যুক্ত খাবার খেয়ে ডায়রিয়া, আমাশায় রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। ফলে বাংলাদেশে জনসংখ্যা নিয়ে যে সমস্য তা দিন দিন কমে যাচ্ছে। সাংবাদিক- তার মানে আপনি বলতে চান জনসংখ্যা কমলে দেশের লাভ। মাছি- ইয়েস। সাংবাদিক- আপনারা সব সময় ভন ভন করেন কেন ? মাছি- তার আগে আপনি বলেন আপনারা সব সময় গান করেন কেন ? সাংবাদিক- আচ্ছা সাক্ষাৎকার কি আমি আপনার নিচ্ছি না আপনি আমার নিচ্ছেন। এমন সময় একটা কাক উড়ে গেল এবং কা কা করে ডাকতে লাগল। মছি- দেখুন উনার প্রিয় খেলোয়াড় কাকা বলে সারা দিন কাকা করে ডাকে। সাংবাদিকঃ আচ্ছা বলুন তো মাছি সাংবাদিক.কাক এর মধ্যে মিল কোথায়? মাছি- তিন জনই ঘটনাস্থলে তাড়াতাড়ি যেতে উস্তাদ। সাংবাদিক- আপনারা ভন ভন করেন মানুষদের মধ্যে যারা প্রেম করে তাদের বক বকের মত। মাছি- আ

ক্রিকেট নিয়ে কার কি ভাবনা পড়ে দেখুন।

-হাসানুল করিম বিজ্ঞানী :ক্রিকেট হল গিয়ে বল ও সরণের গুনফল,যার ফলাফল নিউটনের ২য় সূত্রের প্রতিদান। ব্যবসায়ী: ক্রিকেট খেলায় অল্প পুজি নিয়ে টার্গেট দিলেতো এমনিতেই সিরিজ লজ হবে। পাগল: ক্রিকেট খেলায় আমার প্রিয় ভঙ্গী হল আম্পায়ারের ডেট বল। পুলিশ: ক্রিকেট দেখলেই আমার লাটিটি আপনা আপনি নড়ে ওঠে। মনে হয় যেন ক্রিকেটাররা খেলার মাঠে পিকেটিং করছে। শেয়ার বিনিয়োগকারী: ক্রিকেট খেলায় দেখার মত জিনিস হল রানের চার্টগুলো। ক্রিকেট যে বোঝা না: ক্রিকেট খেলা এমনিতে ভালো লাগে। তবে গোল হলে আরো বেশি ভাল লাগে। www.fb.com/hasanulkarim.hasan1

রম্যলেখাঃ কাক এ ব্যাঙ এর কাল্পনিক কথা।

-হাসানুল করিম কাক : কেমন আছ ব্যাঙ ভাই? ব্যাঙ : কি আর বলব সর্দিজ্বরে একেবারে শেষ। তোমার খবর কি? কাক : আমার খবর আর কি বসন্ত এসে গেছে কোকিলের জ্বালায় আর পারছিনা। ব্যাঙ : তার পরেও তোমরা অনেক ভাল আমাদের মত লাফাতে লাফতে দিন পার করতে হয় না। কাক : ঠিক বলেছ, তবে কোকিল কখন যে আমার বাসা ডিম পেড়ে যায় টেরও পাইনা। ব্যাঙ : তুমি নিজেকে চালাক মনে করলে তুমি বোকা। কাক : বোকা হইলে কি আর কাকাকে সার্পোট করতাম। ব্যাঙ : ওই আর কি কাকাতো রিক্সাওয়ালার মত। কাক : কাকা আবার রিক্সাওয়ালার মত হতে যাবে কেন? ব্যাঙ : হবে না কাকার পা চলে ফুটবলে আর রিক্সাওয়ালার পা চলে রিক্সার প্যান্ডেলে। কাক: তুমি কিন্তু বেশী বাড়াবাড়ি করছ? ব্যাঙ : আচ্ছা বাদ দিলাম ওসব। তোমার ছেলে কালো মানিক কেমন আছে? কাক : ওতো ওড়ার পর থেকে ছোট ছেলেদের জ্বালাতন করে। পরিনামে ইট পাটকেলগুলো ছোড়াচুড়ি হয় আমার বাসায়। ব্যাঙ : তোমরা উপরেই ভাল আছ। কিন্তু আমাদের দেখ গর্তে সাপের ভয় আবার বাইরে বের হলে বিজ্ঞানের ছাত্রদের কবলে পড়তে হয়। কখন না জানি ব্যবচ্ছেদ হয়ে যেতে হয়। কাক : শুধু তুমি আমি নয়, স্বাধীন হওয়ার পরও এদেশে কেউ ভাল নেই। সবাই নিজেকে নিয়ে চিন্তা কর

আমার কথা

আমার স্বরচিত লেখা বা আমার কোন ভাবনা আমি এই ব্লগে শেয়ার করতে চাই।সবাই আমাকে উৎসাহিত করবেন।মতামত দিবেন। ধন্যবাদ। _ হাসানুল করিম

রম্যলেখাঃটাকার কাছে চিঠি

ছবি
- হাসানুল করিম প্রিয় টাকা তুমি কেমন আছ? তোমাকে ছাড়া দীর্ঘদিনের শূণ্যতা আমাকে গ্রাস করছে। সেই মূল থেকেই তুমি আমার সব। তোমার জন্য আমার গার্লফ্রেন্ড আমাকে ভীষণ ভালোবাসত। তুমি যতদিন ছিলে ততদিন আমাদের ভালবাসা কোন অভাব ছিল না। কিন্তু আজ তুমি নেই বলে আমাকে ফেলে সে ওঠেছে আজ অন্য এক টাকাওয়ালার ঘাড়ে। তুমি নেই বলে কেউ এখন আমাকে ভালবাসতে আসে না। মানুষের মধ্যে তোমার চোর পুলিশ খেল দেখতে পাই। তোমাকে পেতে চোর পুলিশও ভাই হতে এক মিনিট দেরী করে না। দূর্নীতিবাজদের ভূরীগুলো আজ চোখে পড়ার মত। ফকিররা মিছিল মিটিং করে শুধু তোমায় পাওয়ার জন্য। শুধু কি তাই তোমাকে রাখার জন্য করেছে কতো সুন্দর দালান। তোমার গুণের কথা বলে কি আর শেষ করা যাবে? এইতো সেদিন গেলাম ঢাকায়। ঢাকায় গেলে যে ফাঁকা হতে হয় এই অভিজ্ঞতা আমার ছিল না। তুমিই শেখালে সে অভিজ্ঞতা। বাসে চড়ার সময় পকেট মার মেরে দিল আমার পকেট। ভাড়া দেওয়া সময় বুঝলাম ইতিমধ্যে তুমি আমার কাছ হতে ইস্তফা নিয়েছ। সেই থেকে বুঝলাম ঢাকায় টাকার ছারপোকা বেশি। চায়ের দোকানে টং টং আওয়াজ শুনছি, যেতে পারছি না শুধু তুমি নেই বলে। তাই তোমাকে চিঠি লিখে অনুরোধ করছি, প্লিজ একটি বারের মতো আমার পকেটে আ

আমার ব্লগ

ছবি
বন্ধুরা আমি একটা ব্লগ চালু করেছি,সবাই পড়বে আশা করি।ভাল থাকো সবাই।