পোস্টগুলি

আমার বিশেষ

রম্যঃ মাছির সাথে সাক্ষাতকার

-হাসানুল করিম সাংবাদিকঃ আপনি কেমন আছেন ? মাছি -পঁচা খাবারের দুর্গন্ধে খুব ভালই আছি। সাংবাদিক- আপনার প্রিয় খাবার কি ? মাছি- বাসি খাবার সাংবাদিক- আপনারা যে খাবারে রোগ জীবানু ছড়ান এটাতো মানুষের জন্য ক্ষতিকর। মাছি- ক্ষতির কি দেখলেন সবই তো মানুষের জন্য লাভ। সাংবাদিক- কিভাবে ? মাছি- ধরুন মানুষ রোগ জীবানু যুক্ত খাবার খেয়ে ডায়রিয়া, আমাশায় রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। ফলে বাংলাদেশে জনসংখ্যা নিয়ে যে সমস্য তা দিন দিন কমে যাচ্ছে। সাংবাদিক- তার মানে আপনি বলতে চান জনসংখ্যা কমলে দেশের লাভ। মাছি- ইয়েস। সাংবাদিক- আপনারা সব সময় ভন ভন করেন কেন ? মাছি- তার আগে আপনি বলেন আপনারা সব সময় গান করেন কেন ? সাংবাদিক- আচ্ছা সাক্ষাৎকার কি আমি আপনার নিচ্ছি না আপনি আমার নিচ্ছেন। এমন সময় একটা কাক উড়ে গেল এবং কা কা করে ডাকতে লাগল। মছি- দেখুন উনার প্রিয় খেলোয়াড় কাকা বলে সারা দিন কাকা করে ডাকে। সাংবাদিকঃ আচ্ছা বলুন তো মাছি সাংবাদিক.কাক এর মধ্যে মিল কোথায়? মাছি- তিন জনই ঘটনাস্থলে তাড়াতাড়ি যেতে উস্তাদ। সাংবাদিক- আপনারা ভন ভন করেন মানুষদের মধ্যে যারা প্রেম করে তাদের বক বকের মত। মাছি- আ
ছবি
দ্যা মেসেজ ইসলাম ধর্ম সংগঠিত হওয়ার পটভূমিতে রচিত দ্যা মেসেজ । সিরিয়ান চলচিত্রকার মোস্তফা আল আকদ এই চলচিত্রে মুসলিমদের চরম প্রতিকূল পরিবেশে সংগঠিত হওয়ার বিষয়টি এই চলচিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরেন। এই চলচিত্রে ফুটে ওঠে প্রাক ইসলামিক যুগে ইসলাম গ্রহনকারিদের দুঃখ কষ্ট , নির্যাতিত-নিপীড়িত, যুদ্ব বিগ্রহে জীবনের ইতিহাস, আল্লাহ ও মোহাম্মদ এর উপর বিশ্বাস রেখে ইসলামের শক্তিকে বুকে ধারন করে কিভাবে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হয় তা দেখা যায়। অসীম ধৈর্য ও মনোবল নিয়ে দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া মুসলিমরা কিভাবে তাদের শত্রুদের পরাস্ত করে তা আমরা এই চলচিত্রে দেখতে পাই। ইসলামের লক্ষ্য হল শান্তি ও সমাজে ন্যয়নীতি প্রতিষ্ঠা তা এই চলচিত্রে ফুটে ওঠে। চলচিত্রে শুরুতে ইসলাম গ্রহণকারীদের অসহায়, বিপর্যস্ত ও নির্যাতিত অবস্থায় দেখতে পাই। ইসলাম ধর্ম প্রচারে মক্কার লোকদের প্রবল বাঁধার মুখে পড়ে তা মহানবী (সঃ) এর নির্দেশে তারা মদিনায় আশ্রয় নেন। সেখানে তারা পুন্ররগঠিত হয়। মক্কার লোকদের সাথে তা কয়েকটি যুদ্বে অবতীর্ণ হয়। বদর যুদ্বে মুসলিমরা সহজে বিজয়লাভ করে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়য়ার পাশাপাশি মনোবল ফিরে পায়। উহুদ যুদ্বে মুসলিমরা জিততে গিয়ে

বুক রিভিও

ছবি
'সংগঠন ও বাঙালি' --আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন "বিশ্বকর্মা যেখানে চারকোটি বাঙালি নির্মাণ করিতেছিলেন যেখানে হঠাৎ দুই একজন মানুষ গড়িয়া বসেন, কেন তাহা বলা কঠিন"। বাঙালির এ কঠিন দুর্বোধ্য আচরণের মর্ম আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ সুনিপুণভাবে ব্যক্ত করেন 'সংগঠন ও বাঙালি গ্রন্থে। সংগঠন এর প্রতি বাঙালির অনাগ্রহ, দূর্বলতা, অনভিজ্ঞতা পর্যবেক্ষণ করে এ গ্রন্থে সুন্দরভাবে তুলে ধরেন। একাকিত্ব, আত্ন সর্বস্বতা, হীনমন্যতা ইত্যাদি কারন হল আমাদের সংঠিত হতে না পারার মূল কারন। আরামপ্রিয় জাতি হিসাবে আমরা নতুন উদ্যমে কোন কাজ শুর করতে সদা পিছপা। আমরা মুখে বলি ব্যক্তির চেয়ে দল বল,দলের চেয়ে রাষ্ট্র বড়। কিন্তু কাছের ক্ষেত্রে তার বিপরীতে হওয়ায় রাষ্ট্র নামক বৃহত্তম জাতীয় সংগঠনটি গড়ে তুলতে পারি নি।শক্তপোক্তভাবে জাতীয় কাঠামোটি স্থাপন করতে না পারায় আজ আমাদের সমাজে নানা অসংগতি। জনস্বার্থ গড়ে তোলা সংগঠন দিনশেষে ব্যক্তি স্বার্থের দিকে ধাবিত হয় হয়ত এ কারনেই। 'সংগঠন ও বাঙালি' জাতির একটি সামাজিক ও মনস্তাত্ত্বিক ব্যধির ইতিহাস।সকল দুর্বলতা ও সংকীর্ণমনা ছাড়িয়ে সূক্ষ অন্তর্দৃষ্টির মাধ্যমে বা

কবিতা আবৃতি

ছবি

ছলমান শেখ আনকাট

ছবি

সিজিপিএ ৪ পেল ফাইভ মিনিট ইউনিভার্সিটির ছলমান শেখ।

ছবি
 

EEE FEST Spring-19 এ দাবা খেলায় চ্যাম্পিয়ন।

ছবি

পেপার কাটিং

ছবি
কালের কন্ঠের মতামত পাতায় বিভিন্ন সময়ে ছাপানো আমার কিছু মতামত